সন্তগণের
এই যে ধুলো ও বল্মীকের
সঙ্গে
বেড়ে উঠছি। বিড়ালির মতো বসে থাকছি
মাঘের রাত্তিরে। এসবের সঙ্গে সঙ্ঘবদ্ধ জনজীবনের কোনও সম্পর্ক নেই। কেবল অজস্র
রেণুর শব্দ হয়।হিরন্ময় প্রগতি ঘটতে থাকে আর আমি শব্দ শুনি অজস্র ঘাতক ও
আত্মঘাতির কাছে। শিখি বুদ্ধমুদ্রা আর জলদেবতা। ধারনা পাল্টে পাল্টে যেতে থাকে।
একটা কথা বলার জন্য ছুঁয়ে দেখি তোমার জগদ্লিপিতে উদ্ভিদ।
একটা বাড়ন্ত রূপান্তরকামী মতন বাতাসে বেঁচে থাকতে থাকতে আমি বারবার কাচ ঘষেছি
দিয়েছি সন্তগণের ম্যুরালে।
সত্যকামী বিষ ঝরে পড়ে
তিমিরাভিসারে।
হৈমনের
ক
রক্তবিষ
রক্ত নিস রক্তহীন
তমশুকে?
বৃক্ষধায়
বৃক্ষ খায়
মাংস বোধ,
বন্ধুকে
বন্ধুক্ষীণ
অন্তরীণ হৈমনের
রাত্তিরে
শুকতারা
খণ্ড হয়
গান লেখে
গানটিরে
গান না থাক
বৃদ্ধ কাক ফাঁদ পাতে
এক হাজার
উইঘুরে
যকৃতের
সব খাবে
একশো বার
সংঘাতের
বন্ধ্যাদের বৃক্কজল
খাই যত
পূণ্য হয়
পূণ্য হয়
পূর্ণ গ্রাস
সর্বতঃ
পূণ্য এক
পূণ্য দেখ এক মোকাম
নির্জনের
সব পাখির
সব পাখির
কণ্ঠপথ
রাত্রিমীর
রাত তিমির…
যে শিশির অন্তহীন
তক্ষকে
বিষ দিল
এই শোকে
তার প্রতি-
পক্ষ কে?
পক্ষহীন
লুই হরিণ যায় ছুটে
সাঁইয়া রে,
ঐ যে শোন
প্রাগজ্যোতিষ
বাজছে প্রেত
মাইহারে…
সাহানা
সাহানা বাজিয়ে হাসতে
ইচ্ছে করলেই মনে হয়
এই পৃথিবীর নূন্যতম বাসনার শেষে তখনও কিছু বলরাম পড়ে আছে।উর্দ্ধবিকিরণে
সাঁতারাচ্ছে শবাতীত বিকার। এসবের মধ্যে হে কালো রং তুমি কি পেয়েছো সমুদ্রসায়র!
দেখি নাই যে
বেলাভূমি,তাকে কী ভাবে বলি,এসে দিয়ে যাও হে একটি ব্রম্ভাণ্ডকোষগ্রন্হ।যাতে লেখা
থাকবে নুন লইয়া বলরাম কী কী ব্যবসায়িক দিক ভাবিতে পারে!
তখনই কুয়াশায় হলুদ
ফুলেরা জীবনিশক্তি হারাবে
একটা সা হয়ে উঠছে
মণিকর্ণিকা…